বেসিক ইংলিশ (পর্ব-৩) উচ্চারণের দিক থেকে Alphabet এর প্রকারভেদ

★★ উচ্চারণের দিক থেকে Alphabet/Letters আবার দুই প্রকার। যথা-

  1. Vowel (স্বরবর্ণ)
  2.  Consonant (ব্যঞ্জনবর্ণ)

★ Vowel (স্বরবর্ণ): যে সকল Letter বা বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে সে সব বর্ণকে Vowel বলে।

ইংরেজিতে Vowel পাঁচটি। যথা: A, E, I, O, U (এক শব্দে Abstemious-সংযমী)

★ Consonant (ব্যঞ্জনবর্ণ): যে সকল Letter বা বর্ণ vowel এর সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না সে সব বর্ণকে Consonant বলে। পাঁচটি vowel ছাড়া বাকি(২৬-৫)=২১ টি Consonant.

যেমন: B বলতে শেষে E উচ্চারিত ধ্বনি এসে পড়ে। M বলতে শুরুতে A উচ্চারণ এসে পড়ে।

অর্থাৎ, B উচ্চরণ করতে হলে এরূপ স্বর আসে B = B+E.

M উচ্চারণ করতে হলে এরূপ স্বর আসে M = A+M.

★ Semi-Vowel (অর্ধবর্ণ/অর্ধস্বর ধ্বনি): “W” ও “Y” এ বর্ণ দুটি কখনও Consonant এর মতাে উচ্চারিত হয়, আবার কখনও Vowel এর মতাে উচ্চারিত হয়। তাই এ বর্ণ দুটিকে Semi Vowel বলে।

Note: (১) W ও Y যখন কোন word বা শব্দের প্রথমে বসে তখন এগুলাে Consonant হয়। যেমন: Water, Way, Year, Yes, Youth. এ শব্দগুলাের প্রথম বর্ণ W ও Y হল

Consonant বা ব্যঞ্জনবর্ণ।

(২) W ও Y যখন কোন Word বা শব্দের মাঝে বা শেষে বসে তখন এগুলাে Vowel হয়।

যেমন:- Two, Fowl, Eye, How, Cow, Now, Day, Boy এ শব্দ গুলাের মাঝের ও শেষ বর্ণে W ও Y হল Vowel বা স্বরবর্ণ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping Cart
error: Content is protected !!