বাংলা ব্যাকরণ

একনজরে বাংলা ভাষা (বাংলা ব্যাকরণ) | Bengali Language at a Glance

(১) মানুষের ভাব প্রকাশের মাধ্যমকে বলে → ভাষা। (২) মনের ভাব প্রকাশের প্রধান বাহন/ মাধ্যম হচ্ছে → ভাষা। (৩) মানুষ তার মনের ভাব বেশি প্রকাশ করে → কণ্ঠধ্বনির মাধ্যমে। (৪) মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে → ২ ভাবে (অর্থপূর্ণ ধ্বনির মাধ্যমে ও ইঙ্গিতের মাধ্যমে) (৫) ভাষার সৃষ্টি হয় ধ্বনির সাহায্যে। আর ধ্বনির সৃষ্টি …

একনজরে বাংলা ভাষা (বাংলা ব্যাকরণ) | Bengali Language at a Glance Read More »

এক নজরে নিত্য পুরুষবাচক শব্দ

সংজ্ঞা (১) : নির্দিষ্ট কিছু শব্দ আছে যা স্ত্রীবাচক হয় না। এগুলো শুধু পুরুষবাচক অর্থে ব্যবহৃত হয়, এদের বলা হয় নিত্য পুরুষবাচক শব্দ। সংজ্ঞা (২) : যে সকল পুরুষবাচক শব্দের লিঙ্গান্তর হয় না তাদের নিত্য পুরুষবাচক শব্দ বলে।  যেমন- রাষ্ট্রপতি, বিচারপতি, সেনাপতি, দলপতি,  কবিরাজ, কাজী, কাপুরুষ, ঢাকী, ঢাকি, কৃতদার, অকৃতদার, বামুন, পুরোহিত, জামাতা, কুস্তিগীর, যোদ্ধা …

এক নজরে নিত্য পুরুষবাচক শব্দ Read More »

একনজরে মৌলিক শব্দ

একনজরে মৌলিক শব্দ।

মৌলিক শব্দ:যে সব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আর কোন শব্দ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। অর্থাৎ, যে সব শব্দকে ভাঙলে আর কোন অর্থসঙ্গতিপূর্ণ শব্দ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। মৌলিক শব্দের আরেকটি বোধগম্য সংজ্ঞা হলো- মৌলিক শব্দ: যেসব শব্দকে ভাঙা বা বিশ্লেষণ করা যায় না এবং যার সঙ্গে কোনো প্রত্যয়, বিভক্তি বা …

একনজরে মৌলিক শব্দ। Read More »

একনজরে পর্তুগিজ শব্দ

একনজরে পর্তুগিজ শব্দ

পর্তুগিজ শব্দ: কেদারা,কেরানি,কামরা,কাপ্তান, কামান,সাবান,কার্তুজ,কম্পাস,কর্নেল,জানালা,গামলা, বেহালা,চাবি,আলমারি,আলপিন,আলকাতরা,সায়া, কামিজ,সালোয়ার,তোয়ালে,ফিতা,বালতি,বোতল, বোতাম,পাউরুটি,পাদ্রি,পালকি,পাতিহাঁস,পিপা,পিরিচ, কপি(বাঁধাকপি),কাজু,আম,আনারস,আতা,পেঁপে, পেয়ারা,জাম্বুরা,চা,চুনা,লেবু,লিচু,আলু,বাদাম,মরিচ, সাগু,গির্জা,আয়া,ক্রুশ,মর্মর,যিশু,ইংরেজ,খ্রিস্টান, তামাক,বারান্দা,নিলাম,ফালতু,মিস্ত্রি,ইস্ত্রি, নোঙর,বয়া(জাহাজের),বয়াম,বোমা,গুদাম, ইস্পাত,মাস্তুল,পেরেক,জুয়া,বুরুশ,রশিদ,টাংকি,বাসন, ফর্মা,তাঁবু,খ্রিস্টাব্দ,ছাপ, নিলাম,ঝড়,পিন,বর্গা, ভাতা, ভাপ, মাদি,মেজ, লস্কর, লণ্ঠন, সিপাহি,ডাকাত।

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি।

নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি:কতকগুলি ব‍্যঞ্জন‌সন্ধি সূত্র অনুসারে হয় না। এই রূপ সন্ধিকে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি বলা হয়। নিচের সন্ধিগুলি নিপাতনে সিদ্ধ।এই গুলো মুখস্থ রাখুন ঠোঁটের আগায়। হরি+চন্দ্র = হরিশ্চন্দ্র পতৎ+অঞ্জলি = পতঞ্জলি বন+পতি = বনস্পতি তৎ+কর = তস্কর দিব্+লোক = দ‍্যুলোক আ+চর্য = আশ্চর্য বৃহৎ+পতি = বৃহস্পতি এক+দশ = একাদশ পর+পর = পরস্পর গাে+ অক্ষ = …

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি। Read More »

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি সমাস

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি সমাস।

নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি সমাস : যে বহুব্রীহি সমাস কোন নিয়মের অধীনে নয় তাকে নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি বলা হয়। যেমন:- দু দিকে অপ যার = দ্বীপ। অন্তর্গত অপ যার = অন্তরীপ। নরাকারের পশু যে = নরপশু। জীবিত থেকেও যে মৃত = জীবন্মৃত। পণ্ডিত হয়েও যে মূর্খ= পণ্ডিতমূর্খ।

একনজরে নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ

একনজরে নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ

সংজ্ঞা: যে শব্দ গুলোর কোন পুরুষ বাচক রূপ নেই সেগুলোকে নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ বলা হয়। নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ: সতীন, সপত্নী, সৎমা, সধবা, বিধবা, বিমাতা, এয়ো, দাই, দাইমা, ডাইনি, পেতনি, বাইজি, শাঁখিনী, শাঁখচুন্নি, অর্ধাঙ্গিনী, কলঙ্কিনী,পোয়াতি, ললনা, অঙ্গনা, অন্তঃসত্ত্বা, সুজলা, সুফলা, সজনী,অসূর্যস্পর্শা, অরক্ষণীয়া, কুলটা, রূপসী, ধনি, প্রথমা, ষোড়শী, চতুর্দশী ইত্যাদি।

একনজরে নিত্য সমাস

একনজরে নিত্য সমাস।

নিত্য সমাস:যে সমাসের ব্যাসবাক্য হয় না, কিংবা ব্যাসবাক্য করতে গেলে অন্য পদের সাহায্য নিতে হয়, তাকে নিত্য সমাস বলে।(অর্থাৎ,যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাসবদ্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না, তাকে বলে নিত্য সমাস। তদর্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগে এগুলোর অর্থ বিশদ করতে হয়।) যেমন: অন্য দেশ = দেশান্তর অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর অন্য ধর্ম …

একনজরে নিত্য সমাস। Read More »

একনজরে উপপদ তৎপুরুষ সমাস

★★ উপপদ তৎপুরুষ সমাসের বৈশিষ্ট্য: উপপদ তৎপুরুষ সমাসের পূর্বপদটি বিশেষ্য ও পরপদটি কৃদন্ত পদ হয়। কৃদন্ত পদকে ক্রিয়াবাচক পদ‌ও বলা হয়। ★★ কৃদন্ত পদ কাকে বলে? কৃদন্ত শব্দের অর্থ হল কৃৎ অন্তে যার; অর্থাৎ, যার শেষে কৃৎ প্রত্যয় আছে। কৃৎ+অন্ত= কৃদন্ত। আমরা জানি, যে প্রত্যয়গুলি ধাতুর পরে যুক্ত হয়ে শব্দ গঠন করে তাদের কৃৎ প্রত্যয় …

একনজরে উপপদ তৎপুরুষ সমাস Read More »

একনজরে অপাদান কারক

একনজরে অপাদান কারক।

অপাদান কারক: যা থেকে কিছু উৎপন্ন,চলিত, নির্গত, নিঃসৃত, উত্থিত, পতিত,বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে।  ★এই কারক নির্ণয়ের সূত্র: বাক্যানুসারে ‘কি থেকে’ বা ‘কিসের থেকে’ প্রশ্ন সাপক্ষে যদি উত্তর পাওয়া যায়, তবে তা অপাদান কারক হিসাবে বিবেচিত হবে। ★অপাদান কারক থেকে কোন …

একনজরে অপাদান কারক। Read More »

একনজরে ” ধ্বনিতত্ত্ব”।

(১) ভাষার মূল উপাদান হচ্ছে ধ্বনি। (২) ভাষার ক্ষুদ্রতম একক ধ্বনি। (৩) ধ্বনি উচ্চারণে মানব শরীরের যেসব প্রত্যঙ্গ জড়িত সেগুলোকে একত্রে বাগযন্ত্র বলে। (৪) স্বরযন্ত্র মানবদেহে শব্দ উৎপন্ন করে। (৫) বর্ণ হচ্ছে ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক। (৬) মাত্রার উপর ভিত্তি করে বর্ণ তিন প্রকার। যথা- মাত্রাহীন বর্ণ, অর্ধমাত্রার বর্ণ, পূর্ণমাত্রার বর্ণ। (৭) পূর্ণমাত্রার বর্ণ- ৩২ টি। …

একনজরে ” ধ্বনিতত্ত্ব”। Read More »

Shopping Cart
error: Content is protected !!